২৫ বৈশাখ
সলিল সরকার
সত্তরের উত্তাল কলকাতায় রবীন্দ্রনাথ নিয়ে বড়ো বিড়ম্বনা ছিল আমাদের।একদিকে রাজনীতি বিপরীতে তাঁর গান।সে এক অপূর্ব দোলাচল।আর তাই তাতে ও দ্বান্দ্বিকতায় আরও আরও ডুবতে থাকা।উত্তর মেলেনি আজও।
জোড়াসাঁকোর ২৫ বৈশাখ ছিল বেশ বিচিত্র।সারা কলকাতার কজনই বা মনে রাখত সেই দিনটা।তবলাপট্টি পেরিয়ে বা রামমন্দির পাশে রেখে ঢুকতে হোতো ঠাকুর বাড়িতে।যে বাড়ির প্রতিটি ঘর,ঘরের কোণ,কাঠের সিঁড়ি, রেলিং আমার চেনা।হাজার মানুষের ভীড়ে হাসফাস্ দুপুরে সদ্য প্রকাশিত কবিতা হাতে কবিরা।একে একে গেয়ে যাচ্ছেন আমারই প্রিয় শিল্পীরা।অনুষ্ঠান শেষে সবাই ছুটবে রবীন্দ্রসদনে।আর আমরা কর্তব্যের শেষে জমাটি আড্ডায়।
সন্ধ্যা নামলে উঠোনে অনুষ্ঠান।অমিয়া ঠাকুর, শৈলেন দাস, মেনকা ঠাকুর কে নেই?
শান্তিনিকেতনে সবটাই একেবারে অন্যরকম। প্রায় সবাই চেনা আর অনেক অচেনাকে ঠিক আলাদা করে না দেখে একাকার করার আনন্দ।আবার কতো মানুষ তাকে খুঁজে ফিরছে উপাসনা গৃহে,মাধবীবিতান, ঘণ্টাতলায় পান্থশালায়, ছাতিমতলা, গৌরপ্রাঙ্গণে।
প্রতিদিন সূর্য ওঠে তবু্ সে নিত্য নতুন।এও তাই।
ফিরে ফিরে আসে ২৫ বৈশাখ, বাইশে শ্রাবণ।
সলিল সরকার
সত্তরের উত্তাল কলকাতায় রবীন্দ্রনাথ নিয়ে বড়ো বিড়ম্বনা ছিল আমাদের।একদিকে রাজনীতি বিপরীতে তাঁর গান।সে এক অপূর্ব দোলাচল।আর তাই তাতে ও দ্বান্দ্বিকতায় আরও আরও ডুবতে থাকা।উত্তর মেলেনি আজও।
জোড়াসাঁকোর ২৫ বৈশাখ ছিল বেশ বিচিত্র।সারা কলকাতার কজনই বা মনে রাখত সেই দিনটা।তবলাপট্টি পেরিয়ে বা রামমন্দির পাশে রেখে ঢুকতে হোতো ঠাকুর বাড়িতে।যে বাড়ির প্রতিটি ঘর,ঘরের কোণ,কাঠের সিঁড়ি, রেলিং আমার চেনা।হাজার মানুষের ভীড়ে হাসফাস্ দুপুরে সদ্য প্রকাশিত কবিতা হাতে কবিরা।একে একে গেয়ে যাচ্ছেন আমারই প্রিয় শিল্পীরা।অনুষ্ঠান শেষে সবাই ছুটবে রবীন্দ্রসদনে।আর আমরা কর্তব্যের শেষে জমাটি আড্ডায়।
সন্ধ্যা নামলে উঠোনে অনুষ্ঠান।অমিয়া ঠাকুর, শৈলেন দাস, মেনকা ঠাকুর কে নেই?
শান্তিনিকেতনে সবটাই একেবারে অন্যরকম। প্রায় সবাই চেনা আর অনেক অচেনাকে ঠিক আলাদা করে না দেখে একাকার করার আনন্দ।আবার কতো মানুষ তাকে খুঁজে ফিরছে উপাসনা গৃহে,মাধবীবিতান, ঘণ্টাতলায় পান্থশালায়, ছাতিমতলা, গৌরপ্রাঙ্গণে।
প্রতিদিন সূর্য ওঠে তবু্ সে নিত্য নতুন।এও তাই।
ফিরে ফিরে আসে ২৫ বৈশাখ, বাইশে শ্রাবণ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন